চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে আদালতে রিট করেন নিপুণ আক্তার। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। পাশাপাশি নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। মুলত এরপরই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় তর্কবিতর্ক।
এসব নিয়ে শনিবার (১৮ মে) যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে থেকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন নিপুণ।
এ বিষয়ে নিপুণের বক্তব্য, যেহেতু আমি হাইকোর্টে রিট করেছি, তাই এসবের জবাব সেখান থেকে আসবে।
অশোভন আচরণ কেন করছেন তিনি, এমন জবাব খুজতে গিয়ে, সিনেমা পারায় গুঞ্জন উঠেছে তিনি কি নির্বাচনে হেরে যা তা বলছেন, দেশের বাইরে গিয়ে । গণমাধ্যম এর প্রশ্নের জবাবে নিপুণ বলেন, অবশ্যই বর্তমান দুজনেই দোষী। ওনাদের সঙ্গে এখন এই বিষয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে কথা হবে। এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। মুলত নির্বাচনে হারলেই সবাই কারচুপির দোষ চাপানো হয় । শিল্পী কুশলীদের এমন অশোভন আচরণ বিধির লঙ্ঘন ।
তার ভাষ্য “সিনেমায় না এলে আমিও হয়তো আমার এসব বন্ধুদের মতো ওনাদের নাম শুনলে হাসতাম, নাক সিঁটকাতাম! আজ আমি ফিল্মে আসছি বলেই হয়তো আমার নাম নিয়ে কথা বলতে পারতেছেন।” প্রসঙ্গত শিল্পী কুশলীদের এসব কথা অহংকারী মনোভাবের স্পষ্ট প্রমান ।
এরমধ্যে গেল বৃহস্পতিবার সমিতির কার্যকরী সভা শেষে বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব জানান, নিপুণের সদস্য পদ বাতিল হতে পারে।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জীবনসঙ্গী খুঁজে পেলেন রাসেল মিয়া গণমাধ্যমে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন তিনি। তার সদস্যপদ কেন বাতিল করা হবে না, সেটি জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি।
সদস্য পদ বাতিল প্রসঙ্গে নিপুণ বলেন, সদস্যপদের সঙ্গে কোর্টের কোনো সম্পর্ক নেই।