ঢাকা, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশে ক্রমশ নতুন ধরনের আবহাওয়ার অসামান্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাম্প্রতিককালে ‘নিরব ঘূর্ণিঝড়’ নামে পরিচিত একটি নতুন প্রাকৃতিক বিপর্যয় প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জীবন ও সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতিসাধনের সাথে এই নিরব ঘূর্ণিঝড়গুলো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আঘাত হানছে।
একটি নয়া বিপদ: নিরব ঘূর্ণিঝড়গুলির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর হঠাৎ আক্রমণ ও সৃষ্টি। সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ের তুলনায় নিরব ঘূর্ণিঝড় কোন পূর্বাভাস ছাড়াই আচমকা আগমন ঘটে ও সৃষ্টি হওয়ার সময়ের মধ্যে কম সময়ে ব্যাপক ক্ষতি কর
বিপর্যয় মোকাবিলায় উদ্যোগ: আঞ্চলিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা ও সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যে নিরব ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপারে জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির পরিকল্পনা করছে। মানুষের জীবনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ও সম্পদের ক্ষতি কমানোর জন্য অগ্রিম সতর্কতা ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জনসাধারণের ভূমিকা: নিরব ঘূর্ণিঝড়ের সময় জনগণকে সচেতনতা, সতর্কতা ও উপযুক্ত ব্যবস্থা প্রয়োগের জন্য প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করতে হবে। এটি সমষ্টিগত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় জনগণের সফলতা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশের ভবিষ্যতের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে উঠে আসা নিরব ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সচেতনতা ও প্রস্তুতি নেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।