গোটা ভারতজুড়ে দ্বিতীয় পর্বের করোনা সংক্রমণে আতঙ্ক চলছিলো। করোনার দ্বিতীয় ওয়েভে ভারতে সৃষ্টি করোনার ডবল মিউট্যান্টের জন্যই রোজ লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। করোনাভাইরাসের ‘ডাবল মিউট্যান্ট’ আতঙ্ক কাটতে না কাটতেই এ বার…
যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা ‘ওয়েলথ এক্স’ গত ১৪ মে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ৷ এতে গত এক দশকে ধনী ব্যক্তির সংখ্যা বৃদ্ধির হারে শীর্ষে থাকা দশটি দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করা…
করোনা মহামারী ঘোষণার পর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী ১৪…
কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দুদের বাড়ি-ঘরে হামলা ও অগ্নিসংযোগসহ সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মঙ্গলবার ভারতের কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দলের কলকাতার বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন…
মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি..............এই গানটা শুনলেই মনে পড়ে একজন বয়াতীকেই । তিনি আমাদের দেশ বরেণ্য শিল্পী আবদুর রহমান বয়াতী। দেহঘড়ির সন্ধান করতে করতে যিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান ২০১৩…
করোনার বিস্তার রোধে সরকারি বিধিনিষেধ ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ০৩ আগস্ট,২০২০ (সোমবার) করোনা বিস্তার রোধে এই প্রজ্ঞাপনে বিধিনিষেধের সময় বাড়ানো হয়, মন্ত্রিপরিষদ থেকে। প্রজ্ঞাপনে অনেক বিধি-নিষেধের মধ্যে বিশেষত্ব হল, ‘মাস্ক না পড়লে’ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ থেকে প্রজ্ঞাপনে সরকার যেসব কিছু শর্ত আরোপ করেছে। যেগুলো হল– ১। , আগামী ৪ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এ নিয়ন্ত্রণ অব্যাহত থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটিও এই নিয়ন্ত্রণের অন্তর্ভুক্ত থাকবে । ২। রাত ১০টা থেকে সকাল ৫টা পর্যন্ত, অতীব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাসস্থানের বাইরে বের হওয়া যাবে না। অতি প্রয়োজন বলতে, ক্রয়-বিক্রয়, কর্মস্থলে যাতায়াত, জরুরি পরিষেবা, ঔষধ ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মরদেহ দাফন/সৎকারকে বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ অযথা বাসার বাহিরে ঘোরাফেরা করা যাবে না। ৩। বাসস্থানের বাইরে সর্বাবস্থায় মাস্ক পরতে হবে। পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে। ৪। হাটবাজার, দোকানপাট, শপিংমলে পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে। শপিংমলের প্রবেশপথে তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্র ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজার রাখতে হবে। শপিংমলে আগত যানবাহনকে অবশ্যই জীবনুমুক্ত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। হাটবাজার, দোকানপাট ও শপিংমল অবশ্যই রাত ৮টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে। পণ্য ও খাদ্য ক্রয়ে জনগণকে ই-কমার্স সাইট ব্যবহারে উৎসাহিত করতে হবে। ৫। সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা ও সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জারি করা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ, অসুস্থ কর্মচারী ও সন্তানসম্ভবা নারীরা কর্মস্থলে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। ৬। গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে হবে। ৭। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার বিষয়ে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় / বিভাগ প্রয়োজনীয়…