ঢাকামঙ্গলবার , ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • অন্যান্য
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জীবনধারা
  6. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  7. বিনোদন ভুবন
  8. বিবিধ
  9. ভিডিও নিউজ
  10. রাজধানী
  11. রাজনীতি
  12. শিক্ষা
  13. সর্বশেষ
  14. সারাবাংলা
  15. স্বাস্থ্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঢাকার যে আটটি স্কুলে টিকা দেয়া হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নভেম্বর ১, ২০২১ ১১:৫০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে  জানাগেছে, সোমবার সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকার মতিঝিল আইডিয়াল হাইস্কুলে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুল শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা দেয়ার কর্মসূচি শুরু হয়েছে।এর আগেই সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, শিশুদের শুধু ফাইজারের টিকা দেয়া হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনা ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব মোঃ শামসুল হক অধিদফতরের সাপ্তাহিক বুলেটিনে জানিয়েছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে ঢাকার আটটি স্কুলে টিকা দেয়া হবে।

যে আটটি স্কুলে টিকা পাওয়া যাবে

ঢাকা শহরের আটটি স্কুলকে ‘ক্লাসটার’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে ২৫টি করে বুথ থাকবে।

স্কুলগুলো হচ্ছে, মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল ও কলেজ, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা অবস্থিত হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, মালিবাগের সাউথ পয়েন্ট স্কুল, গুলশানের চিটাগাং গ্রামার স্কুল, মিরপুরের ঢাকা কমার্স কলেজ, ধানমণ্ডির কাকলী স্কুল, উত্তরার সাউথ ব্রিজ স্কুল এবং মিরপুরের স্কলাস্টিকা স্কুল।

তিনি জানিয়েছেন, “এই স্কুলগুলো নিজেদের বাচ্চাদের টিকা দেবে এবং আশপাশের স্কুলগুলোর বাচ্চাদেরও টিকা দেবে।”

এই স্কুলগুলোকে কেন নির্বাচন করা হল সেটি ব্যাখ্যা করে তিনি বলছেন, “ফাইজারের টিকা খুব টেম্পারেচার সেনসিটিভ। এই ভ্যাক্সিনটি যে কেন্দ্রে, যে বুথে দিতে হয়, সেগুলো শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হতে হয়। এই টিকা তৈরি করার জন্য যে ডাইলুয়েন্ট বা দ্রাবক লাগে, সেটিও শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে রাখতে হয়। এই বিষয় বিবেচনায় করে যেখানে আমাদের এই সুযোগ আছে, সেই স্কুলে আমরা একসাথে ২৫টি করে বুথ স্থাপন করতে চাই।”

তবে সোমবারই সবগুলো স্কুলে টিকা দেয়া শুরু হচ্ছে না। এতে দুই একদিন দরকার হতে পারে।

তিনি জানিয়েছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে ঢাকায় দিনে পাঁচ হাজারের মতো শিশুকে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পরে সেটি দেশব্যাপী দৈনিক ৪০,০০০ পর্যন্ত বাড়ানো হবে।

ঢাকার বাইরে ২২ টি জেলায় এখন এই টিকা কর্মসূচি সম্প্রসারণের প্রস্তুতি চলছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, প্রথম দফায় টিকা পাবে ৩০ লাখ শিশু। তাদের দুই ডোজ দেয়ার জন্য ফাইজারের ৬০ লাখ ডোজ সংরক্ষিত রয়েছে। এরপর ফাইজারের টিকার সরবরাহের উপরে নির্ভর করবে এই বয়সী শিশুদের টিকা কর্মসূচি কিভাবে দেশব্যাপী সম্প্রসারণ করা যাবে। তবে নির্দিষ্ট তাপে সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কারণে অন্যান্য জেলায় টিকা দেয়া বিলম্বিত হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।